হাওজা নিউজ বাংলা রিপোর্ট অনুযায়ী, এই মযর্ন্ত প্রায় ২০ লাখ জিয়ারতকারী কারবালা প্রদেশে প্রবেশ করেছেন।হজরত ইমাম হোসাইন (আ.)-এর কবরের একটি জ্ঞাত সূত্রের বরাত দিয়ে এ কথা জানিয়েছে।
আরবাইন হুসাইনিকে সামনে রেখে এখন পর্যন্ত কারবালা প্রদেশে আসা জিয়ারতকারীর সংখ্যা প্রায় দুই কোটিতে পৌঁছেছে।
করোনা বন্ধের দুই বছর পর, এ বছর আরবাইন হুসাইনি বিশেষ উৎসাহ উদ্দীপনার সাথে পালিত হচ্ছে, যার পরিপ্রেক্ষিতে ইরাক ও বিশ্বের বিপুল সংখ্যক জিয়ারতকারী কারবালার দিকে অগ্রসর হচ্ছেন।
এর আগে ইরাকে নিযুক্ত ইরানের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ কাজেম আল-সাদিক তার স্বদেশী জিয়ারতকারীদের প্রতি বিশেষ পরিকল্পনা নিয়ে এবং ইরাকের বিপুল সংখ্যক জিয়ারতকারী পরিপ্রেক্ষিতে নাজাফ ও কারবালায় তাদের যাত্রার পরিকল্পনা করার জন্য আবেদন করেছিলেন।
আল-সাদিক ইরানী জিয়ারতকারীদের কাছে প্রচণ্ড গরম, পানির অভাব এবং বিপুল সংখ্যক জিয়ারতকারী অপর্যাপ্ত সুবিধার পরিপ্রেক্ষিতে ইরাকে তাদের যাত্রা সংক্ষিপ্ত করার জন্য আবেদন করেন যাতে অন্যান্য জিয়ারতকারীরাও সহজে জিয়ারতের আনন্দ উপভোগ করতে পারে।
ইরানের পক্ষ থেকে শালামচে, চাজ্জাবা, খোসরাভি, মেহরান, বাশমাক, তামারচিন সীমান্ত ক্রসিং জিয়ারতকারীদের জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছে যেখান থেকে কর্মকর্তাদের ভবিষ্যদ্বাণী অনুসারে, প্রায় ৫ মিলিয়ন ইরানী এবং অ-ইরানী জিয়ারতকারী কারবালায় যাত্রা করবেন।
বর্তমানে, বিপুল সংখ্যক জিয়ারতকারী এবং ইরাকি পক্ষের প্রয়োজনীয় সুবিধার অভাবের কারণে ইরাকের দিকে অগ্রসর হওয়া সীমান্ত ক্রসিংগুলি পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ রয়েছে।